একেশ্বরের ধারণাই আদিম, প্রাচীন এবং চিরন্তন
১) কতিপয় হিন্দু দাবী করে মূর্তিপূজা ও বিভিন্ন
দেবদেবীর পূজাই হচ্ছে প্রাচীনতম ধর্ম।
২) ডারউইনবাদের প্রভাবে বহু সমাজবিজ্ঞানী ও নৃবিজ্ঞানী দাবী করেন যে প্রাচীনকালের মানুষেরা জড়বস্তুর পূজা করত, তারপর দেবদেবীর পূজা শুরু করে এবং সবশেষে তারা একেশ্বরের ধারণায় উপনীত হয়।
৩) সমাজবিজ্ঞানে ধর্মের উৎপত্তি বিষয়ক দুটি মতবাদ (সর্বপ্রাণবাদ ও মহাপ্রাণবাদ) বেশ গুরুত্ব সহকারে পড়ানো হয়। এই
থিওরি দুটি ভিত্তি হলো নাস্তিকতাবাদ, এবং তাতেও দাবী করা হয় মৃত পূর্বপুরুষ কল্পিত আত্মার উপাসনার মাধ্যমে ধর্মের সূচনা হয়, তারপর ধীরে ধীরে জড়বস্তু, গ্রহ-নক্ষত্র, দেবদেবীর পূজা এবং সর্বশেষ একেশ্বরের উপাসনায় মাধ্যমে ধর্মের ধারণা বিবর্তিত হয়।
কিন্তু ইসলাম দৃঢ়ভাবে বলে একেশ্বরের ধারণাই আদিম, প্রাচীন এবং চিরন্তন। যুগে যুগে কিছুলোক এই সরল পথ থেকে ভ্রান্তিতে নিমজ্জিত হয়ে বিভিন্ন ঈশ্বর ও দেবদেবী এমনকি জড়পদার্থের কাছে মাথানত করেছে। অর্থাৎ একদল মূর্খ ও পথভ্রষ্ট মানুষ এক মহান ঈশ্বরের
সাথে বিভিন্নভাবে বিভিন্ন বস্তু ও কল্পিত দেবদেবীকে জুড়ে দিয়েছে। এভাবেই বহু ঈশ্বরবাদ নামক ভ্রান্ত মতের জন্ম হয়েছে।
ঐসব তথাকথিত ভিত্তিহীন কল্পিত মতবাদ ও দাবী আমাদের ঈমান আক্বীদায় সংশয় তৈরির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। কাজেই আমাদের
জানা দরকার এসব মূর্তিপূজা, জড়বস্তুর উদ্ভব সম্পর্কে ইসলাম কি বলে।
১/ "আদম (আঃ) থেকে নূহ (আঃ) এর মধ্যবর্তী দশযুগ বা প্রজন্মপর্যন্ত সবাই উপর প্রতিষ্ঠিত ছিল।"
(আত তাবারী)
সর্বপ্রথম নূহ (আঃ) সময়কালে কিছু লোক আল্লাহকে বাদ অন্য কিছুর পূজা শুরু করল।
তারা এটা করলো বুযুর্গ ব্যক্তিদের অতিরিক্ত সম্মান প্রদর্শন করতে গিয়ে। সর্বপ্রথমে আল্লাহর পরিবর্তে যার উপাসনা করা হল সেই নেককার ব্যক্তিটির নাম ছিল ওয়াদ্দ।
"ওয়াদ্দ ছিলেন তৎকালীন সময়ের সবচেয়ে নেককার ও বুযুর্গ ব্যক্তি। লোকেরা তাকে খুবই ভালোবাসতো ও সম্মান করত। সে মারা যাওয়ায় লোকেরা খুব কষ্ট পেল এবং তার কবরের পাশে জড়ো হয়ে আহাজারি করতে লাগলো। ইবলিস শয়তান তাদের এ অবস্থা দেখে এক ফন্দি আঁটলো। সে মানুষের আকৃতি ধরে এসে বললো, "এ লোকের জন্য তোমাদের কী বেদনা তা আমি লক্ষ্য করেছি। আমি কি তোমাদেরকে তাঁর এমন একটি প্রতিকৃতি বানিয়ে দিবো যা তোমরা তোমাদের মিলনকেন্দ্রগুলোতে রেখে দিবে এবং এর মাধ্যমে তোমরা তাঁর কথা স্মরণ করবে?"
লোকেরা তার কথায় রাজি হয়ে গেল। ফলে মূর্তি স্থাপিত হল এবং লোকেরা এর মাধ্যমে তাঁকে স্মরণ করতে লাগলো। এরপর শয়তান তাদের প্রত্যেকের ঘরে ঘরে ওয়াদ্দের মূর্তি স্থাপন করে দিলো।
এই ওয়াদ্দের মূর্তিকে ঐসব লোকেরা পূজা করতো না। (***)
তারা just ওয়াদ্দের মূর্তি দেখে আল্লাহর উপাসনা বা ভালো কাজে উৎসাহ পেত।
তাদের সন্তানেরা তাদের এ সমস্ত কাজ দেখতে লাগলো। ধীরে ধীরে বংশবৃদ্ধি হতে লাগলো। নতুন প্রজন্ম আস্তে আস্তে ঐ মূর্তি তৈরীর আসল কারনটিই ভুলে গেল। ধীরে ধীরে তারা এই মূর্তিকে শ্রদ্ধা করতে লাগলো, এই
মূর্তিকে বিভিন্ন ক্ষমতার
অধিকারী মনে করতে লাগলো, এটার পূজা করতে লাগলো। আর এভাবেই মানব ইতিহাসে সর্বপ্রথম মূর্তি পূজার সূচনা হল।
[তাফসীর ইবনে কাছির, বুখারী (ইবনে আব্বাস
থেকে, প্রায় অনুরূপ বর্ণনা)]
২/ মূসা (আঃ) এর সময়ে তাঁর অনুপস্থিতির সুযোগ নিয়ে সামেরী নামের এক ব্যক্তি বনী ইসরাইলের মধ্যে বাছুর পূজার সূচনা করেছিল। এ ঘটনা সূরা ত্বহা এর ৮৫-৮৯ আয়াতে বর্ণিত হয়েছে।
৩/ আরব ভূখন্ডে মূর্তিপূজার সূচনাঃ
আমর ইবনে লুহাই নামের এক ব্যক্তি সিরিয়া থেকে কিছু মূর্তি মক্কায় নিয়ে আসে এবং লোকদেরকে তার উপাসনার নির্দেশ দেয়। এছাড়া সে নূহ (আঃ) কওমের পূজিত মূর্তিগুলো জেদ্দা থেকে মাটি খনন করে করে নিয়ে আসে। এবং এক হজ্জের
মৌসুমে সেগুলো আরবের বিভিন্ন গোত্রের মাঝে বন্টন করে দেয়। সে অনুযায়ী ওয়াদ্দ, সুয়াআ, ইয়াগুছ, ইয়াউক ও নাসর মূর্তিগুলো ছিল যথাক্রমে কালব, হুযাইল, মুরাদ, হামাদান ও হিময়ার গোত্রের নিকট।
[ইবনে হিশাম]
৪/ বনী ঈসমাঈলে পাথর পূজার সূচনাঃ
বনী ঈসমাইলের কিছু লোকেরা যখন বাইরে যেত তখন তারা কাবা শরীফের
প্রতি সম্মানে ও ভালোবাসায় সেখানের পাথর সঙ্গে নিত। এবং তারা এটাকে তওয়াফ করতো যেভাবে কাবাকে তওয়াফ করা হয়।ধীরে ধীরে তারা এই পাথরগুলিকে বিভিন্ন ক্ষমতার অধিকারী মনে করতে লাগলো, পাথরের কাছে সাহায্য চাইতে লাগলো এবং পূজা করতে লাগলো।
[আসসীরাতুন নববীয়্যাহ]
৫/ একেশ্বরবাদ থেকেই যে বহু ঈশ্বরবাদ আবির্ভূত হয়েছে তার ঐতিহাসিক দলীল হল খ্রীষ্টধর্ম। মসীহ ঈসা (আঃ) মানুষকে তাওহীদের দাওয়াত দিয়েছিলেন। কিন্তু তার কিছু অনুসারীদের মাধ্যমে একত্ববাদ থেকে দ্বিত্ববাদ এবং পরে দ্বিত্ববাদ থেকে ত্রিত্ববাদের উত্থান হলো।
ক্যাপ্পাডোসিয়ানরা ত্রিত্ববাদের পূর্ণাঙ্গ মৌলিক
সূত্র প্রণয়ন করে এবং কন্সট্যান্টিপোল কাউন্সিল ৩৮১ সালে তা অনুমোদন করে।রাষ্ট্রীয়ভাবে এই ত্রিত্ববাদের স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
[Dictionary of Philosophy &Religion]
৬/ সর্বোপরি ডারউইনবাদের আলোকেই 'বহু ঈশ্বরবাদ
থেকে একেশ্বর' তত্ত্ব স্ববিরোধী। কেননা বিবর্তনবাদের মূল সূত্রই হল 'এককোষী এমিবা থেকে বহুকোষী জটিল জীব।'
অতএব প্রমাণিত হল বহু ঈশ্বরবাদ থেকে একেশ্বরবাদের ধারণা আসেনি, বরং একেশ্বরবাদই কালক্রমে কিছু পথভ্রষ্ট মূর্খ লোকের মাধ্যমে বহু ঈশ্বরবাদে রূপ লাভ করেছিল। আর এই সব বিকৃতি থেকে মানব জাতিকে সঠিক পথে পরিচালিত করার জন্যই যুগে যুগে নবী রাসূলদের প্রেরণ করা হয়েছিল।
দেবদেবীর পূজাই হচ্ছে প্রাচীনতম ধর্ম।
২) ডারউইনবাদের প্রভাবে বহু সমাজবিজ্ঞানী ও নৃবিজ্ঞানী দাবী করেন যে প্রাচীনকালের মানুষেরা জড়বস্তুর পূজা করত, তারপর দেবদেবীর পূজা শুরু করে এবং সবশেষে তারা একেশ্বরের ধারণায় উপনীত হয়।
৩) সমাজবিজ্ঞানে ধর্মের উৎপত্তি বিষয়ক দুটি মতবাদ (সর্বপ্রাণবাদ ও মহাপ্রাণবাদ) বেশ গুরুত্ব সহকারে পড়ানো হয়। এই
থিওরি দুটি ভিত্তি হলো নাস্তিকতাবাদ, এবং তাতেও দাবী করা হয় মৃত পূর্বপুরুষ কল্পিত আত্মার উপাসনার মাধ্যমে ধর্মের সূচনা হয়, তারপর ধীরে ধীরে জড়বস্তু, গ্রহ-নক্ষত্র, দেবদেবীর পূজা এবং সর্বশেষ একেশ্বরের উপাসনায় মাধ্যমে ধর্মের ধারণা বিবর্তিত হয়।
কিন্তু ইসলাম দৃঢ়ভাবে বলে একেশ্বরের ধারণাই আদিম, প্রাচীন এবং চিরন্তন। যুগে যুগে কিছুলোক এই সরল পথ থেকে ভ্রান্তিতে নিমজ্জিত হয়ে বিভিন্ন ঈশ্বর ও দেবদেবী এমনকি জড়পদার্থের কাছে মাথানত করেছে। অর্থাৎ একদল মূর্খ ও পথভ্রষ্ট মানুষ এক মহান ঈশ্বরের
সাথে বিভিন্নভাবে বিভিন্ন বস্তু ও কল্পিত দেবদেবীকে জুড়ে দিয়েছে। এভাবেই বহু ঈশ্বরবাদ নামক ভ্রান্ত মতের জন্ম হয়েছে।
ঐসব তথাকথিত ভিত্তিহীন কল্পিত মতবাদ ও দাবী আমাদের ঈমান আক্বীদায় সংশয় তৈরির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। কাজেই আমাদের
জানা দরকার এসব মূর্তিপূজা, জড়বস্তুর উদ্ভব সম্পর্কে ইসলাম কি বলে।
১/ "আদম (আঃ) থেকে নূহ (আঃ) এর মধ্যবর্তী দশযুগ বা প্রজন্মপর্যন্ত সবাই উপর প্রতিষ্ঠিত ছিল।"
(আত তাবারী)
সর্বপ্রথম নূহ (আঃ) সময়কালে কিছু লোক আল্লাহকে বাদ অন্য কিছুর পূজা শুরু করল।
তারা এটা করলো বুযুর্গ ব্যক্তিদের অতিরিক্ত সম্মান প্রদর্শন করতে গিয়ে। সর্বপ্রথমে আল্লাহর পরিবর্তে যার উপাসনা করা হল সেই নেককার ব্যক্তিটির নাম ছিল ওয়াদ্দ।
"ওয়াদ্দ ছিলেন তৎকালীন সময়ের সবচেয়ে নেককার ও বুযুর্গ ব্যক্তি। লোকেরা তাকে খুবই ভালোবাসতো ও সম্মান করত। সে মারা যাওয়ায় লোকেরা খুব কষ্ট পেল এবং তার কবরের পাশে জড়ো হয়ে আহাজারি করতে লাগলো। ইবলিস শয়তান তাদের এ অবস্থা দেখে এক ফন্দি আঁটলো। সে মানুষের আকৃতি ধরে এসে বললো, "এ লোকের জন্য তোমাদের কী বেদনা তা আমি লক্ষ্য করেছি। আমি কি তোমাদেরকে তাঁর এমন একটি প্রতিকৃতি বানিয়ে দিবো যা তোমরা তোমাদের মিলনকেন্দ্রগুলোতে রেখে দিবে এবং এর মাধ্যমে তোমরা তাঁর কথা স্মরণ করবে?"
লোকেরা তার কথায় রাজি হয়ে গেল। ফলে মূর্তি স্থাপিত হল এবং লোকেরা এর মাধ্যমে তাঁকে স্মরণ করতে লাগলো। এরপর শয়তান তাদের প্রত্যেকের ঘরে ঘরে ওয়াদ্দের মূর্তি স্থাপন করে দিলো।
এই ওয়াদ্দের মূর্তিকে ঐসব লোকেরা পূজা করতো না। (***)
তারা just ওয়াদ্দের মূর্তি দেখে আল্লাহর উপাসনা বা ভালো কাজে উৎসাহ পেত।
তাদের সন্তানেরা তাদের এ সমস্ত কাজ দেখতে লাগলো। ধীরে ধীরে বংশবৃদ্ধি হতে লাগলো। নতুন প্রজন্ম আস্তে আস্তে ঐ মূর্তি তৈরীর আসল কারনটিই ভুলে গেল। ধীরে ধীরে তারা এই মূর্তিকে শ্রদ্ধা করতে লাগলো, এই
মূর্তিকে বিভিন্ন ক্ষমতার
অধিকারী মনে করতে লাগলো, এটার পূজা করতে লাগলো। আর এভাবেই মানব ইতিহাসে সর্বপ্রথম মূর্তি পূজার সূচনা হল।
[তাফসীর ইবনে কাছির, বুখারী (ইবনে আব্বাস
থেকে, প্রায় অনুরূপ বর্ণনা)]
২/ মূসা (আঃ) এর সময়ে তাঁর অনুপস্থিতির সুযোগ নিয়ে সামেরী নামের এক ব্যক্তি বনী ইসরাইলের মধ্যে বাছুর পূজার সূচনা করেছিল। এ ঘটনা সূরা ত্বহা এর ৮৫-৮৯ আয়াতে বর্ণিত হয়েছে।
৩/ আরব ভূখন্ডে মূর্তিপূজার সূচনাঃ
আমর ইবনে লুহাই নামের এক ব্যক্তি সিরিয়া থেকে কিছু মূর্তি মক্কায় নিয়ে আসে এবং লোকদেরকে তার উপাসনার নির্দেশ দেয়। এছাড়া সে নূহ (আঃ) কওমের পূজিত মূর্তিগুলো জেদ্দা থেকে মাটি খনন করে করে নিয়ে আসে। এবং এক হজ্জের
মৌসুমে সেগুলো আরবের বিভিন্ন গোত্রের মাঝে বন্টন করে দেয়। সে অনুযায়ী ওয়াদ্দ, সুয়াআ, ইয়াগুছ, ইয়াউক ও নাসর মূর্তিগুলো ছিল যথাক্রমে কালব, হুযাইল, মুরাদ, হামাদান ও হিময়ার গোত্রের নিকট।
[ইবনে হিশাম]
৪/ বনী ঈসমাঈলে পাথর পূজার সূচনাঃ
বনী ঈসমাইলের কিছু লোকেরা যখন বাইরে যেত তখন তারা কাবা শরীফের
প্রতি সম্মানে ও ভালোবাসায় সেখানের পাথর সঙ্গে নিত। এবং তারা এটাকে তওয়াফ করতো যেভাবে কাবাকে তওয়াফ করা হয়।ধীরে ধীরে তারা এই পাথরগুলিকে বিভিন্ন ক্ষমতার অধিকারী মনে করতে লাগলো, পাথরের কাছে সাহায্য চাইতে লাগলো এবং পূজা করতে লাগলো।
[আসসীরাতুন নববীয়্যাহ]
৫/ একেশ্বরবাদ থেকেই যে বহু ঈশ্বরবাদ আবির্ভূত হয়েছে তার ঐতিহাসিক দলীল হল খ্রীষ্টধর্ম। মসীহ ঈসা (আঃ) মানুষকে তাওহীদের দাওয়াত দিয়েছিলেন। কিন্তু তার কিছু অনুসারীদের মাধ্যমে একত্ববাদ থেকে দ্বিত্ববাদ এবং পরে দ্বিত্ববাদ থেকে ত্রিত্ববাদের উত্থান হলো।
ক্যাপ্পাডোসিয়ানরা ত্রিত্ববাদের পূর্ণাঙ্গ মৌলিক
সূত্র প্রণয়ন করে এবং কন্সট্যান্টিপোল কাউন্সিল ৩৮১ সালে তা অনুমোদন করে।রাষ্ট্রীয়ভাবে এই ত্রিত্ববাদের স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
[Dictionary of Philosophy &Religion]
৬/ সর্বোপরি ডারউইনবাদের আলোকেই 'বহু ঈশ্বরবাদ
থেকে একেশ্বর' তত্ত্ব স্ববিরোধী। কেননা বিবর্তনবাদের মূল সূত্রই হল 'এককোষী এমিবা থেকে বহুকোষী জটিল জীব।'
অতএব প্রমাণিত হল বহু ঈশ্বরবাদ থেকে একেশ্বরবাদের ধারণা আসেনি, বরং একেশ্বরবাদই কালক্রমে কিছু পথভ্রষ্ট মূর্খ লোকের মাধ্যমে বহু ঈশ্বরবাদে রূপ লাভ করেছিল। আর এই সব বিকৃতি থেকে মানব জাতিকে সঠিক পথে পরিচালিত করার জন্যই যুগে যুগে নবী রাসূলদের প্রেরণ করা হয়েছিল।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন