বিশ্ব সন্ত্রাস !
মুসলিম বিদ্ধেষীরা একটু হিসেব মিলিয়ে দেখুন!
বিশ্বের সর্বোচ্চ পতিতাবৃত্তির দেশ:
১। থাইল্যান্ড (বৌদ্ধ ধর্ম)
২। ডেনমার্ক (খ্রিস্ট ধর্ম)
৩। ইতালি (খ্রিস্ট ধর্ম)
৪। জার্মান (খ্রিস্ট ধর্ম)
৫। ফ্রেঞ্চ (খ্রিস্ট ধর্ম)
৬। নরওয়ে (খ্রিস্ট ধর্ম)
৭। বেলজিয়াম (খ্রিস্ট ধর্ম)
৮। স্প্যান (খ্রিস্ট ধর্ম)
৯। ইউকে (খ্রিস্ট ধর্ম)
১০। ফিনল্যান্ড (খ্রিস্ট ধর্ম)
বিশ্বের সর্বোচ্চ চুরির হার:
১। ডেনমার্ক এবং ফিনল্যান্ড (ক্রিশ্চিয়ান)
২। জিম্বাবুয়ে (খ্রিস্ট ধর্ম)
৩। অস্ট্রেলিয়া (খ্রিস্ট ধর্ম)
৪। কানাডা (খ্রিস্ট ধর্ম)
৫। নিউজিল্যান্ড (খ্রিস্ট ধর্ম)
৬। ভারত (হিন্দু ধর্ম)
৭। ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস (ক্রিশ্চিয়ান)
৮। ইউএস (খ্রিস্ট ধর্ম)
৯। সুইডেন (খ্রিস্ট ধর্ম)
১০। দক্ষিণ আফ্রিকা (খ্রিস্ট ধর্ম)
পৃথিবীর সর্বোচ্চ অ্যালকোহল আসক্তি:
১। মোল্ডোভিয়া (খ্রিস্টান)
২। বেলারুশিয়া (খ্রিস্টান)
৩। লিথুয়ানিয়া (খ্রিস্টান)
৪। রাশিয়া (খ্রিস্টান)
৫। চেক প্রজাতন্ত্র (খ্রিস্টান)
৬। ইউক্রেনীয় (খ্রিস্টান)
৭। অ্যান্ডোরা (ক্রিশ্চিয়ান)
৮। রোমানিয়া (ক্রিশ্চিয়ান)
৯। সার্বিয়া (খ্রিস্টান)
১০। অস্ট্রেলিয়া (খ্রিস্টান)
বিশ্বের সবচেয়ে বেশি খু*নের হার:
১। হন্ডুরাস (খ্রিস্টান)
২। ভেনেজুয়েলা (খ্রিস্টান)
৩। বেলিজ (খ্রিস্টান)
৪। এল সাভাদর (খ্রিস্টান)
৫। গুয়াতেমালা (খ্রিস্টান)
৬। দক্ষিণ আফ্রিকা (খ্রিস্টধর্ম)
৭। সেন্ট কিটস এবং নেভিস (ক্রিশ্চিয়ান)
৮। বাহামা (খ্রিস্টান)
৯। লেসোথো (ক্রিশ্চিয়ান)
১০। জামাইকা (খ্রিস্টান)
বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক দল:
১। ইয়াকুজা (কোন ধর্ম নেই)
২। আগ্বেরাস (খ্রিস্টান)
৩। ওয়াহ সিং (খ্রিস্টান)
৪। জামাইকা বসএঁ (খ্রিস্টান)
৫। প্রাইমেরো (ক্রিশ্চিয়ান)
৬। দ্য আরিয়ান ব্রাদারহুড (খ্রিস্টান)
বিশ্বের সবচেয়ে বড় মাদক দল:
১। পাবলো এসকোবার - কলম্বিয়া (খ্রিস্টান)
২। আমাদো ক্যারিলো - কলম্বিয়া (ক্রিশ্চিয়ান)
৩। কার্লোস লিডার জার্মেন (খ্রিস্টান)
৪। গ্রিসেল্ডা ব্ল্যাঙ্কো - কলম্বিয়া (খ্রিস্টান)
৫। জোয়াকুইন গুজম্যান - মেক্সিকো (ক্রিশ্চিয়ান)
৬। রাফায়েল ক্যারো - মেক্সিকো (ক্রিশ্চিয়ান)
অথচ বলা হয় ইসলাম এবং মুসলমানরা পৃথিবীতে সহিংসতা ও সন্ত্রাসবাদের কারণ এবং তারা চায় সবাই যেন তাই বিশ্বাস করে ।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু কে করেছে?
মুসলিমরা নয়..
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কে শুরু করেছে?
মুসলিমরা নয়..
প্রায় ২০ মিলিয়ন স্থানীয় অস্ট্রেলিয়ানকে কে হ*ত্যা করেছে?
মুসলিমরা নয়..
জাপানের নাগাসাকি এবং হিরোশিমায় কে বোমা ছুড়েছে?
মুসলিমরা নয়..
দক্ষিণ আমেরিকায় প্রায় ১০০ মিলিয়ন রেড ইন্ডিয়ানদের কে হ*ত্যা করেছে ?
মুসলিমরা নয়..
উত্তর আমেরিকায় প্রায় ৫০ মিলিয়ন রেড ইন্ডিয়ানদের কে হ*ত্যা করেছে?
মুসলিমরা নয়..
আফ্রিকা থেকে ১৮০ মিলিয়নেরও বেশি আফ্রিকানকে যারা অপহরণ করেছিল, তাদের মধ্যে 88% মা*রা গেছে এবং সাগরে নিক্ষিপ্ত হয়েছে! কে করেছে এ কাজ?
মুসলিমরা নয়..
----------------------------
সন্ত্রাসবাদ বা জঙ্গীবাদের সূচনা মুসলিমদের দ্বারা হয়নি অথচ সংজ্ঞায়িত করা হচ্ছে তাদেরকে।
অমুসলিম সন্ত্রাসী কাজ করলে অপরাধ! কিন্তু মুসলিমরা অধিকার আদায়ের চেষ্টা করলে বলে সন্ত্রাস..!
এটা সুস্পষ্ট সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র।।
গণহত্যাকারী দেশ ও ব্যক্তিদের নামের লিস্ট দেখুন-
http://en.wikipedia.org/wiki/Mass_murder
#List of serial killers by number of victims-
http://en.wikipedia.org/…/List_of_serial_killers_by_number_…
#List of rampage killers-
http://en.wikipedia.org/wiki/List_of_rampage_killers
যারা কমিউনিজমকে মানবতাবাদ বলে প্রচার চালাচ্ছে
মানবতাবাদের নামে নাস্তিক্যবাদকে প্রতিষ্ঠা করতে চাচ্ছে
এই দেশে কমিউনিস্ট শাসন কায়েম করার স্বপ্ন দেখে
তাদের চোখে মুখে এই লিস্টটা ছুড়ে ফেলা দরকার
আসুন লিস্টটায় চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক !!
কমিউনিস্ট শাসন কালে সংঘটিত গণহত্যাসমূহ !!
(১) সোভিয়েত ইউনিয়ন - ৫৮,৬২৭,০০০ হত্যা
(২) রাশিয়ান সোভিয়েত ফেডারেট সোস্যালিস্ট রিপাবলিক - ৩,২৮৪,০০ হত্যা
(৩) চায়না -৭৩,২৩৭,০০০ হত্যা
(৪) নর্থ কোরিয়া - ৩,১৬৩,০০০ হত্যা
(৫) কোম্বোডিয়া -২,৬২,৭০০ হত্যা
(৬) আফগানিস্তান - ১,৭৫০,০০০ হত্যা
(৭) ভিয়েতনাম - ১,৬৭০,০০০ হত্যা
(৮) ইথিওপিয়া - ১,৩৪৩,৬১০ হত্যা
(৯) যুগোস্লাভিয়া - ১,০৭২০০ হত্যা
(১০) চাইনীজ সোভিয়েত রিপাবলিক - ৭০০০,০০০ হত্যা
(১১) মোজাম্বিক - ৭০০,০০০ হত্যা
(১২) রোমানিয়া - ৪৩৫,০০০ হত্যা
(১৩) বুলগেরিয়া - ২২২,০০০ হত্যা
(১৪) এঙ্গোলা - ১২৫,০০০ হত্যা
(১৫) মঙ্গোলিয়া - ১০০,০০০ হত্যা
(১৬) আলবানিয়া - ১০০,০০০ হত্যা
(১৭) কিউবা - ৭৩,০০০ হত্যা
(১৮) পূর্ব-জার্মানি - ৭০,০০০ হত্যা
(১৯) চেকোস্লোভাকিয়া - ৬৫,০০০ হত্যা
(২০) লাওস প্রজাতন্ত্র - ৫৬০০০ হত্যা
(২১) হাঙ্গেরী - ২৭০০০ হত্যা
(২২) পোলান্ড - ২২,০০০ হত্যা
(২৩) ইয়েমেন - ৬০০০ হত্যা
তালিকা দেখে যা বুঝলাম, মুখে মানবতার ভাব দেখানো
কমিউনিস্টরা শুধুমাত্র মতাদর্শগত পার্থক্যের কারণে
আজ পর্যন্ত ১৪৯,৪৬৯,৬১০ জন মানুষকে হত্যা করেছে !!
তাই নাস্তিক কমিউনিস্ট তথা বিধর্মীদের থেকে
হাজার হাত দুরে থাকুন !! নিরাপদ থাকুন !
আজ গ্লোবালাইজেশনের যুগে ইতিহাসকে চরমভাবে বিকৃত করা হচ্ছে।অনেক জুলুম-নির্যাতনের শিকার হওয়া ব্যক্তিকে বানিয়ে দেওয়া হচ্ছে অত্যাচারী।অত্যাচারীকে বানিয়ে দেওয়া হচ্ছে নিষ্পাপ,নির্যাতিত।
মুসলমানদের অতীত সবসময় সত্য ও সুন্দরের কথা বলে।তাদের হাতে নির্যাতিত হওয়া ব্যক্তির পরিমান অতি সামান্য।কিন্তু বর্তমানে ক্ষমতাশালী অমুসলিম রাষ্ট্রগুলো মিডিয়ার মাধ্যমে মুসলিমদের অত্যাচারী,সন্ত্রাসী,জঙ্গীতে রুপান্তরিত করেছে।
কিন্তু ইচ্ছে করলেই ইতিহাসকে রাতারাতি বদলিয়ে দেয়া যায়না।
চলুন দেখে আসি,কাদের হাতে সবচেয়ে ভয়ংকর যুদ্ধগুলো সংগঠিত হয়েছিলো এবং কাদের হাতে সর্বাধিক মানুষ মারা গিয়েছিলো।
১.দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-(১৯৩৯-৪৫)-ছয় কোটি।
২.মঙ্গোলিয়দের যুদ্ধজয়-(ত্রয়োদশ সেঞ্চুরী)-পাঁচ কোটি
৩.এন সাই বিদ্রোহ-(৭৫৫-৭৬৩)-তিন কোটি ত্রিশ লাখ।
৪.চায়না বিদ্রোহ-(১৮৫১-১৮৬৪)-তিন কোটি
৫.রাজবংশের সম্মিলিত সংঘর্ষ-(১৬১৮-১৬৪৪)-দুই কোটি পঞ্চাশ লাখ।
৬.দ্বিতীয় চীন-জাপান যুদ্ধ-(১৯৩৭-১৯৪৫)-দুই কোটি।
৭.প্রথম বিশ্বযুদ্ধ-(১৯১৪-১৯১৮)-এক কোটি সত্তুর লাখ
৮.তাইমুরের যুদ্ধজয়-(১৩৬৯-১৪০৫)-দেড় কোটি।
৯.রাশিয়ার গৃহযুদ্ধ-(১৯১৭-২১)-৯০ লক্ষ
১০.ডুঙ্গান বিদ্রোহ-(১৮৬২-৭৭)-চীনে-মৃতের সংখ্যা-৮০ লক্ষ।
এদের হাতে কোটি কোটি লোক মারা গেলেও এরা সন্ত্রাসী,জঙ্গী,অত্যাচারী হয়না।অথচ যাদের মাধ্যমে বিশ্ব নতুন আলো দেখতে পেয়েছিলো,যাদের মাধ্যমে অসভ্যরা সভ্যতার চর্চা করতে শিখেছে,যাদের জ্ঞান-বিজ্ঞান,চিকিৎসাকে চুরি করে আজ বিশ্বকে নেতৃত্ব দিতে পারছে,সেই জাতিই আজ সন্ত্রাসী,জঙ্গী।
ইসলাম সন্ত্রাসের ধর্ম!!!!
১/ প্রথম বিশ্বযুদ্ধ কারা শুরু করেছিলো? মুসলিমরা???
২/ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কারা শুরু করেছিলো? মুসলিমরা???
৩/ অস্ট্রেলিয়ায় ২ কোটি আদিবাসী (এবরিজিন) কারা মেরেছিলো? মুসলিমরা???
৪/ হিরোশিমা আর নাগাসাকিতে পারমাণবিক বোমা ফেলে প্রজন্ম ধংস করেছিলো কারা? মুসলিমরা??
৫/ উত্তর আমেরিকায় ১০ কোটির বেশী রেড ইন্ডিয়ান মেরেছিলো কারা? মুসলিমরা?
৬/ দক্ষিণ আমেরিকায় ৫ কোটির বেশী রেড ইন্ডিয়ান মেরেছিলো কারা? মুসলিমরা?
৭/ কারা আফ্রিকা থেকে ১৮ কোটি কৃতদাস ধরে নিয়ে গিয়েছিলো যাদের ৮৮% পথিমধ্যে মারা যায় কিংবা শাস্তিস্বরূপ আটলান্টিকে ফেলে দেয়া হয়? মুসলিমরা?
৮/ গ্যাস প্রয়োগ করে ৩০ লক্ষ ইহুদী কারা মেরেছিলো মুসলিমরা?
৯/ভারতের জালিয়ালউয়ালাবাগ হত্যাকান্ড কারা চালিয়েছিলো? মুসলিমরা?
১০/ বৃটিশ শাসনামলের সময় রাস্তার দুইপাশের গাছকে ফাঁসিকাষ্ঠ বানিয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ কারা মেরেছিলো মুসলিমরা
১১/ প্যালেস্টাইনে অর্ধশতাব্দীধরে কারা লক্ষ লক্ষ মানুষ মেরে আসছে? মুসলিমরা?
১২/ ইরাকে দশ বছর ধরে কারা সৈন্যবহাল রেখে মানুষ মারছে? মুসলিমরা?
১৩/ আফগানিস্তান, পাকিস্তানে কারা ড্রোন হামলা করে জনপদ নিশ্চিণ্হ করে দিচ্ছে? মুসলিমরা?
১৪/ কাশ্মীরে মুসলিমদের ঘরে ঢুকে মেয়েদেরকে ধরে নিয়ে ধর্ষণ করে মারছে কারা?
বিনা উস্কানীতে গুলি চালাচ্ছে কারা মুসলিমরা?
১৫/বার্মায় মানুষ মেরে দাঁত-চোখ উপড়ে,মগজ ফাটিয়ে লাশবিকৃত করছে কারা? পেট্রোল দিয়েলাশ পোড়াচ্ছে কারা মুসলিমরা?
উত্তরঃ সবগুলোর উত্তর ই "না" অর্থাৎ... পৃথিবীর বড় বড় কোন অপরাধের সাথেই মুসলিমরা জরিত নয় ।আগে তোমাকে 'সন্ত্রাস' কাকে বলে তা পরিষ্কার করে বোঝাতে হবে…যদি একজন অমুসলিম কোন অপরাধ করে তাহলে তা হয়, সাধারণ অপরাধ', আর কোন অন্যায় কাজ না করলেও মুসলিমরা সন্ত্রাস, জঙ্গীবাদ ????
যখন আমেরিকা তেলের জন্য ১০ লক্ষ ইরাকীকে হত্যা করে তখন সন্ত্রাসবাদ হয় না।
যখন সার্বিয়ানরা কসোভো/বসনিয়ার নারীদের ধর্ষণ করে নিপিড়ন চালায় তখন সন্ত্রাসবাদ হয় না।
যখন রাশিয়ানরা দুই লক্ষ চেচনিয়ানদের বোমা মেড়ে ছাঁই করে তখন সন্ত্রাসবাদ হয় না।
যখন ইহুদিরা ফিলিস্থিনীদের নিজ ভূমি থেকে বিতাড়িত করে তখন সন্ত্রাসবাদ হয় না।
যখন আমেরিকা আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের অসংখ্য পরিবারকে ড্রোন দিয়ে পুঁড়িয়ে মারে তখন সন্ত্রাসবাদ হয় না।
যখন ইসরাইল নিঁখোজ দুই সৈন্যের অজুঁহাতে দশ হাজার লেবানিজকে হত্যা করে তখন সন্ত্রাসবাদ হয় না।
যখন মধ্য আফ্রিকার বাঙ্গুইয়ে দশ হাজার সংখ্যালঘুকে হত্যা করা হয় তখন সন্ত্রাসবাদ হয় না।
যখন ভারতীয় সেনাবাহিনী পাঁচলক্ষ কাশ্মিরীদের হত্যা করে কাশ্মির দখল করে তখন সন্ত্রাসবাদ হয় না।
যখন আরএসএস গুজরাটে হাজার অধিক গুজরাটীকে হত্যা করে তখন সন্ত্রাসবাদ হয় না।
যখন সংখ্যাগুরু শৃলঙ্কানদের হাতে সংখ্যালঘুদের হত্যা করা হয় তখন সন্ত্রাসবাদ হয় না।
যখন ঝিনঝিয়াংয়ে রাষ্ট্রীয় নির্দেশে উইঘুর অধিবাসীদের হত্যা করা হয় তখন সন্ত্রাসবাদ হয় না।
যখন রোহিঙ্গারা নিজ ভূমিতে বার্মিজ সেনাবাহিনীর হাতে মারা যায় তখন সন্ত্রাসবাদ হয় না।
যখন শান্তিবাহিনী পার্বত্য চট্টগ্রামের ত্রিশ হাজার বাঙালিকে হত্যা করে তখন সন্ত্রাসবাদ হয় না।
সন্ত্রাসবাদ তখনই হয় যখন এসব অত্যাচার-নিপিড়নের বিরোধীতা করা হয় আর যে বিরোধীতা করতে উদ্যত হয় তাকে বানানো হয় সন্ত্রাসী
১/ হিটলার লাখলাখ মানুষ হত্যা করেছে
২/ স্টালিন ২ কোটি হত্যা করেছে(এক কোটি ৫০ লাখ অনাহারে)
৩/ মাও সে তুং হত্যা করেছে ২ কোটি
৪/ মসোলিনি হত্যা করেছে চার লাখ
৫/অশোক হত্যা করেছে এক লাখ
৬/ বুশের নিষেধাজ্ঞায় ৬ লাখ মৃত্যুবরণ করে
সমাজতন্ত্র তথা Communism-এর নাটের গুরু আশকেনাজি ইহুদিরাই!! ::
ইহুদী দার্শনিকদের উর্বর শয়তানি মস্তিষ্কে জন্ম নেয়া মানবজাতির উপর বিপর্যয় আনয়নকারী আদর্শ বা দর্শন গুলির একটি হল সমাজতন্ত্র। কিন্তু এটা অধিকাংশ বামপন্থী যারা সমাজতন্ত্রের জন্য জীবন দিতেও প্রস্তুত তারা বোধহয় কল্পনাও করতে পারেনা। অনেক মুসলমান নামধারী সমাজতন্ত্রের ফাঁদে পা দিয়ে ইসলামের উপর কলঙ্ক আরোপ করেছে। আসুন সংক্ষেপে জেনে নেয়া যাক সমাজতন্ত্রের গোপন ও নোংরা ইতিহাস।
১. সমাজতন্ত্রের যারা জন্মদাতা তাদের প্রায় সবাই ইহুদী। কার্ল মার্ক্স, ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস, হেসে মোস হলেন সমাজতন্ত্রের অন্যতম তিন তাত্ত্বিক গুরু। কার্ল মার্ক্স জায়োনিস্ট আন্দোলনের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত ছিলেন।
২. ভ্লাদিমির এলিচ লেলিন যার নেতৃত্বে ১৯১৭ সালে রাশিয়াতে বিপ্লবের নামে ইতিহাসের অন্যতম গণহত্যা ও অরাজকতা শুরু হয় ছিলেন একজন ইহুদী।
৩. রাশিয়া তে সমাজতন্ত্রের উত্থানের জন্য আমেরিকা ও ইউরোপের ইহুদী ব্যাংকাররা অর্থায়ন করেছিল। মোট জনসংখার ২-৩% হলেও রাশিয়ার তৎকালীন কম্যুনিস্ট পার্টির নেতৃত্বের ৫০%-এরও বেশী ছিল ইহুদীরা। জায়োনিস্ট আন্দোলনের বিরোধী জার [Czar] সাম্রাজ্যের পতন ঘটিয়ে ইহুদীরা পৃথিবীব্যাপী একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণের পথে একধাপ এগিয়ে যায়।
৪. ১৯১৭ সালের তথাকথিত বিপ্লবের পর রাশিয়াতে ধর্মের উপর সবচেয়ে বেশী আঘাত চালানো হয়। লক্ষ লক্ষ চার্চ, মসজিদ ধ্বংস করে দেয়ে হয়, অনেকগুলী মদ খাওয়ার বারে পরিণত করা হয়। মধ্য এশিয়ার কোটি কোটি মুসলমানদের উপর চাপিয়ে দেয়া হয় নাস্তিকতা। ইসলামের ন্যূনতম বিধি বিধান পালনের উপর জারি হয় কঠোর নিষেধাজ্ঞা। লক্ষ লক্ষ মুসলমানকে ধরে নিয়ে পাঠানো হয় সাইবেরিয়াতে যেখানে নিষ্ঠুর আচরণের স্বীকার হয়ে অধিকাংশই মৃত্যু বরণ করে।
৫. পূর্ব ইউরোপের বিভিন্ন দেশে দেশে কম্যুনিস্ট আন্দোলন সফল করার অগ্রনায়ক ছিল ইহুদী সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী ও ব্যাংকাররা।
৬. সারা পৃথিবীতে সমাজতান্ত্রিক শাসনের যাঁতাকলে পিষ্ট হয়ে মৃত্যুবরণ করে প্রায় ২০ কোটির মত আদম সন্তান। শুধু স্তালিনের আমলেই মারা পড়ে ৫ কোটি, চীনে মাও সেতুং-এর আমলে হত্যা করা ৭.৫ কোটির মত। কম্বোডিয়ার খেমাররুজ কম্যুনিস্টদের হাতে মারা পড়ে ২০ লক্ষেরও বেশী কম্বোডিয়ান। এছাড়া আরও বহু দেশে চালানো হয় শত সহস্র হত্যাকাণ্ড।
৭. ধর্মের বিরুদ্ধে সমাজতন্ত্রের ক্রুসেড ঘোষণার একটি কারন হল এই আন্দোলন ছিল ইহুদীদের সারা বিশ্বব্যাপী আধিপত্য বিস্তারের একটি নিকৃষ্ট হাতিয়ার। ইহুদীদের বা জায়োনিস্টদের এই স্বপ্নের চূড়ান্ত বাস্তবায়নে সবচেয়ে বড় বাধা হল ধর্ম। মানুষকে যদি ধর্মীয় নীতিনৈতিকতা থেকে দূরে সরানো যায় তবেই ইহুদীদের এই স্বপ্নের বাস্তবায়ন অনেক সহজ হয়ে যায়।
৮. ইহুদীদের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট হল তারা কখনই কারো পক্ষে চূড়ান্ত অবস্থান নেয়না। বরং সব পক্ষের সাথেই তাদের সুসম্পর্ক। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে পৃথিবী যে দুটি শিবিরে ভাগ হয়ে পড়ে (সমাজতান্ত্রিক বিশ্ব ও পুঁজিবাদী বিশ্ব) তার দুটিতেই নিয়ন্ত্রকের ভুমিকায় আসীন হয় ইহুদীরা।
উদাহরণস্বরূপ আমেরিকাতে বর্তমানের যে দুটি প্রভাবশালী পার্টি আছে (ডেমোক্র্যাটিক ও রিপাবলিকান) তার দুটিতেই সমানতালে ইহুদীদের উপস্থিতি। ইহুদীরা কেন্দ্রিয়ভাবে খুবই সুসংঘটিত। তারা ঠিক করে রাখে কে কার পক্ষে থাকবে। তাই যেই অ্যামেরিকার প্রেসিডেন্ট হোকনা কেন ইহুদীদের প্রতি তার শর্তহীন আনুগত্য থাকতেই হবে। তাদের বেশ্যা না হতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী কোন অবস্থানে যাওয়া প্রায় অসম্ভব!!
http://en.wikipedia.org/wiki/Mass_murder
#List of serial killers by number of victims-
http://en.wikipedia.org/…/List_of_serial_killers_by_number_…
#List of rampage killers-
http://en.wikipedia.org/wiki/List_of_rampage_killers
যারা কমিউনিজমকে মানবতাবাদ বলে প্রচার চালাচ্ছে
মানবতাবাদের নামে নাস্তিক্যবাদকে প্রতিষ্ঠা করতে চাচ্ছে
এই দেশে কমিউনিস্ট শাসন কায়েম করার স্বপ্ন দেখে
তাদের চোখে মুখে এই লিস্টটা ছুড়ে ফেলা দরকার
আসুন লিস্টটায় চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক !!
কমিউনিস্ট শাসন কালে সংঘটিত গণহত্যাসমূহ !!
(১) সোভিয়েত ইউনিয়ন - ৫৮,৬২৭,০০০ হত্যা
(২) রাশিয়ান সোভিয়েত ফেডারেট সোস্যালিস্ট রিপাবলিক - ৩,২৮৪,০০ হত্যা
(৩) চায়না -৭৩,২৩৭,০০০ হত্যা
(৪) নর্থ কোরিয়া - ৩,১৬৩,০০০ হত্যা
(৫) কোম্বোডিয়া -২,৬২,৭০০ হত্যা
(৬) আফগানিস্তান - ১,৭৫০,০০০ হত্যা
(৭) ভিয়েতনাম - ১,৬৭০,০০০ হত্যা
(৮) ইথিওপিয়া - ১,৩৪৩,৬১০ হত্যা
(৯) যুগোস্লাভিয়া - ১,০৭২০০ হত্যা
(১০) চাইনীজ সোভিয়েত রিপাবলিক - ৭০০০,০০০ হত্যা
(১১) মোজাম্বিক - ৭০০,০০০ হত্যা
(১২) রোমানিয়া - ৪৩৫,০০০ হত্যা
(১৩) বুলগেরিয়া - ২২২,০০০ হত্যা
(১৪) এঙ্গোলা - ১২৫,০০০ হত্যা
(১৫) মঙ্গোলিয়া - ১০০,০০০ হত্যা
(১৬) আলবানিয়া - ১০০,০০০ হত্যা
(১৭) কিউবা - ৭৩,০০০ হত্যা
(১৮) পূর্ব-জার্মানি - ৭০,০০০ হত্যা
(১৯) চেকোস্লোভাকিয়া - ৬৫,০০০ হত্যা
(২০) লাওস প্রজাতন্ত্র - ৫৬০০০ হত্যা
(২১) হাঙ্গেরী - ২৭০০০ হত্যা
(২২) পোলান্ড - ২২,০০০ হত্যা
(২৩) ইয়েমেন - ৬০০০ হত্যা
তালিকা দেখে যা বুঝলাম, মুখে মানবতার ভাব দেখানো
কমিউনিস্টরা শুধুমাত্র মতাদর্শগত পার্থক্যের কারণে
আজ পর্যন্ত ১৪৯,৪৬৯,৬১০ জন মানুষকে হত্যা করেছে !!
তাই নাস্তিক কমিউনিস্ট তথা বিধর্মীদের থেকে
হাজার হাত দুরে থাকুন !! নিরাপদ থাকুন !
আজ গ্লোবালাইজেশনের যুগে ইতিহাসকে চরমভাবে বিকৃত করা হচ্ছে।অনেক জুলুম-নির্যাতনের শিকার হওয়া ব্যক্তিকে বানিয়ে দেওয়া হচ্ছে অত্যাচারী।অত্যাচারীকে বানিয়ে দেওয়া হচ্ছে নিষ্পাপ,নির্যাতিত।
মুসলমানদের অতীত সবসময় সত্য ও সুন্দরের কথা বলে।তাদের হাতে নির্যাতিত হওয়া ব্যক্তির পরিমান অতি সামান্য।কিন্তু বর্তমানে ক্ষমতাশালী অমুসলিম রাষ্ট্রগুলো মিডিয়ার মাধ্যমে মুসলিমদের অত্যাচারী,সন্ত্রাসী,জঙ্গীতে রুপান্তরিত করেছে।
কিন্তু ইচ্ছে করলেই ইতিহাসকে রাতারাতি বদলিয়ে দেয়া যায়না।
চলুন দেখে আসি,কাদের হাতে সবচেয়ে ভয়ংকর যুদ্ধগুলো সংগঠিত হয়েছিলো এবং কাদের হাতে সর্বাধিক মানুষ মারা গিয়েছিলো।
১.দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-(১৯৩৯-৪৫)-ছয় কোটি।
২.মঙ্গোলিয়দের যুদ্ধজয়-(ত্রয়োদশ সেঞ্চুরী)-পাঁচ কোটি
৩.এন সাই বিদ্রোহ-(৭৫৫-৭৬৩)-তিন কোটি ত্রিশ লাখ।
৪.চায়না বিদ্রোহ-(১৮৫১-১৮৬৪)-তিন কোটি
৫.রাজবংশের সম্মিলিত সংঘর্ষ-(১৬১৮-১৬৪৪)-দুই কোটি পঞ্চাশ লাখ।
৬.দ্বিতীয় চীন-জাপান যুদ্ধ-(১৯৩৭-১৯৪৫)-দুই কোটি।
৭.প্রথম বিশ্বযুদ্ধ-(১৯১৪-১৯১৮)-এক কোটি সত্তুর লাখ
৮.তাইমুরের যুদ্ধজয়-(১৩৬৯-১৪০৫)-দেড় কোটি।
৯.রাশিয়ার গৃহযুদ্ধ-(১৯১৭-২১)-৯০ লক্ষ
১০.ডুঙ্গান বিদ্রোহ-(১৮৬২-৭৭)-চীনে-মৃতের সংখ্যা-৮০ লক্ষ।
এদের হাতে কোটি কোটি লোক মারা গেলেও এরা সন্ত্রাসী,জঙ্গী,অত্যাচারী হয়না।অথচ যাদের মাধ্যমে বিশ্ব নতুন আলো দেখতে পেয়েছিলো,যাদের মাধ্যমে অসভ্যরা সভ্যতার চর্চা করতে শিখেছে,যাদের জ্ঞান-বিজ্ঞান,চিকিৎসাকে চুরি করে আজ বিশ্বকে নেতৃত্ব দিতে পারছে,সেই জাতিই আজ সন্ত্রাসী,জঙ্গী।
ইসলাম সন্ত্রাসের ধর্ম!!!!
১/ প্রথম বিশ্বযুদ্ধ কারা শুরু করেছিলো? মুসলিমরা???
২/ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কারা শুরু করেছিলো? মুসলিমরা???
৩/ অস্ট্রেলিয়ায় ২ কোটি আদিবাসী (এবরিজিন) কারা মেরেছিলো? মুসলিমরা???
৪/ হিরোশিমা আর নাগাসাকিতে পারমাণবিক বোমা ফেলে প্রজন্ম ধংস করেছিলো কারা? মুসলিমরা??
৫/ উত্তর আমেরিকায় ১০ কোটির বেশী রেড ইন্ডিয়ান মেরেছিলো কারা? মুসলিমরা?
৬/ দক্ষিণ আমেরিকায় ৫ কোটির বেশী রেড ইন্ডিয়ান মেরেছিলো কারা? মুসলিমরা?
৭/ কারা আফ্রিকা থেকে ১৮ কোটি কৃতদাস ধরে নিয়ে গিয়েছিলো যাদের ৮৮% পথিমধ্যে মারা যায় কিংবা শাস্তিস্বরূপ আটলান্টিকে ফেলে দেয়া হয়? মুসলিমরা?
৮/ গ্যাস প্রয়োগ করে ৩০ লক্ষ ইহুদী কারা মেরেছিলো মুসলিমরা?
৯/ভারতের জালিয়ালউয়ালাবাগ হত্যাকান্ড কারা চালিয়েছিলো? মুসলিমরা?
১০/ বৃটিশ শাসনামলের সময় রাস্তার দুইপাশের গাছকে ফাঁসিকাষ্ঠ বানিয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ কারা মেরেছিলো মুসলিমরা
১১/ প্যালেস্টাইনে অর্ধশতাব্দীধরে কারা লক্ষ লক্ষ মানুষ মেরে আসছে? মুসলিমরা?
১২/ ইরাকে দশ বছর ধরে কারা সৈন্যবহাল রেখে মানুষ মারছে? মুসলিমরা?
১৩/ আফগানিস্তান, পাকিস্তানে কারা ড্রোন হামলা করে জনপদ নিশ্চিণ্হ করে দিচ্ছে? মুসলিমরা?
১৪/ কাশ্মীরে মুসলিমদের ঘরে ঢুকে মেয়েদেরকে ধরে নিয়ে ধর্ষণ করে মারছে কারা?
বিনা উস্কানীতে গুলি চালাচ্ছে কারা মুসলিমরা?
১৫/বার্মায় মানুষ মেরে দাঁত-চোখ উপড়ে,মগজ ফাটিয়ে লাশবিকৃত করছে কারা? পেট্রোল দিয়েলাশ পোড়াচ্ছে কারা মুসলিমরা?
উত্তরঃ সবগুলোর উত্তর ই "না" অর্থাৎ... পৃথিবীর বড় বড় কোন অপরাধের সাথেই মুসলিমরা জরিত নয় ।আগে তোমাকে 'সন্ত্রাস' কাকে বলে তা পরিষ্কার করে বোঝাতে হবে…যদি একজন অমুসলিম কোন অপরাধ করে তাহলে তা হয়, সাধারণ অপরাধ', আর কোন অন্যায় কাজ না করলেও মুসলিমরা সন্ত্রাস, জঙ্গীবাদ ????
যখন আমেরিকা তেলের জন্য ১০ লক্ষ ইরাকীকে হত্যা করে তখন সন্ত্রাসবাদ হয় না।
যখন সার্বিয়ানরা কসোভো/বসনিয়ার নারীদের ধর্ষণ করে নিপিড়ন চালায় তখন সন্ত্রাসবাদ হয় না।
যখন রাশিয়ানরা দুই লক্ষ চেচনিয়ানদের বোমা মেড়ে ছাঁই করে তখন সন্ত্রাসবাদ হয় না।
যখন ইহুদিরা ফিলিস্থিনীদের নিজ ভূমি থেকে বিতাড়িত করে তখন সন্ত্রাসবাদ হয় না।
যখন আমেরিকা আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের অসংখ্য পরিবারকে ড্রোন দিয়ে পুঁড়িয়ে মারে তখন সন্ত্রাসবাদ হয় না।
যখন ইসরাইল নিঁখোজ দুই সৈন্যের অজুঁহাতে দশ হাজার লেবানিজকে হত্যা করে তখন সন্ত্রাসবাদ হয় না।
যখন মধ্য আফ্রিকার বাঙ্গুইয়ে দশ হাজার সংখ্যালঘুকে হত্যা করা হয় তখন সন্ত্রাসবাদ হয় না।
যখন ভারতীয় সেনাবাহিনী পাঁচলক্ষ কাশ্মিরীদের হত্যা করে কাশ্মির দখল করে তখন সন্ত্রাসবাদ হয় না।
যখন আরএসএস গুজরাটে হাজার অধিক গুজরাটীকে হত্যা করে তখন সন্ত্রাসবাদ হয় না।
যখন সংখ্যাগুরু শৃলঙ্কানদের হাতে সংখ্যালঘুদের হত্যা করা হয় তখন সন্ত্রাসবাদ হয় না।
যখন ঝিনঝিয়াংয়ে রাষ্ট্রীয় নির্দেশে উইঘুর অধিবাসীদের হত্যা করা হয় তখন সন্ত্রাসবাদ হয় না।
যখন রোহিঙ্গারা নিজ ভূমিতে বার্মিজ সেনাবাহিনীর হাতে মারা যায় তখন সন্ত্রাসবাদ হয় না।
যখন শান্তিবাহিনী পার্বত্য চট্টগ্রামের ত্রিশ হাজার বাঙালিকে হত্যা করে তখন সন্ত্রাসবাদ হয় না।
সন্ত্রাসবাদ তখনই হয় যখন এসব অত্যাচার-নিপিড়নের বিরোধীতা করা হয় আর যে বিরোধীতা করতে উদ্যত হয় তাকে বানানো হয় সন্ত্রাসী
১/ হিটলার লাখলাখ মানুষ হত্যা করেছে
২/ স্টালিন ২ কোটি হত্যা করেছে(এক কোটি ৫০ লাখ অনাহারে)
৩/ মাও সে তুং হত্যা করেছে ২ কোটি
৪/ মসোলিনি হত্যা করেছে চার লাখ
৫/অশোক হত্যা করেছে এক লাখ
৬/ বুশের নিষেধাজ্ঞায় ৬ লাখ মৃত্যুবরণ করে
সমাজতন্ত্র তথা Communism-এর নাটের গুরু আশকেনাজি ইহুদিরাই!! ::
ইহুদী দার্শনিকদের উর্বর শয়তানি মস্তিষ্কে জন্ম নেয়া মানবজাতির উপর বিপর্যয় আনয়নকারী আদর্শ বা দর্শন গুলির একটি হল সমাজতন্ত্র। কিন্তু এটা অধিকাংশ বামপন্থী যারা সমাজতন্ত্রের জন্য জীবন দিতেও প্রস্তুত তারা বোধহয় কল্পনাও করতে পারেনা। অনেক মুসলমান নামধারী সমাজতন্ত্রের ফাঁদে পা দিয়ে ইসলামের উপর কলঙ্ক আরোপ করেছে। আসুন সংক্ষেপে জেনে নেয়া যাক সমাজতন্ত্রের গোপন ও নোংরা ইতিহাস।
১. সমাজতন্ত্রের যারা জন্মদাতা তাদের প্রায় সবাই ইহুদী। কার্ল মার্ক্স, ফ্রিডরিখ এঙ্গেলস, হেসে মোস হলেন সমাজতন্ত্রের অন্যতম তিন তাত্ত্বিক গুরু। কার্ল মার্ক্স জায়োনিস্ট আন্দোলনের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত ছিলেন।
২. ভ্লাদিমির এলিচ লেলিন যার নেতৃত্বে ১৯১৭ সালে রাশিয়াতে বিপ্লবের নামে ইতিহাসের অন্যতম গণহত্যা ও অরাজকতা শুরু হয় ছিলেন একজন ইহুদী।
৩. রাশিয়া তে সমাজতন্ত্রের উত্থানের জন্য আমেরিকা ও ইউরোপের ইহুদী ব্যাংকাররা অর্থায়ন করেছিল। মোট জনসংখার ২-৩% হলেও রাশিয়ার তৎকালীন কম্যুনিস্ট পার্টির নেতৃত্বের ৫০%-এরও বেশী ছিল ইহুদীরা। জায়োনিস্ট আন্দোলনের বিরোধী জার [Czar] সাম্রাজ্যের পতন ঘটিয়ে ইহুদীরা পৃথিবীব্যাপী একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণের পথে একধাপ এগিয়ে যায়।
৪. ১৯১৭ সালের তথাকথিত বিপ্লবের পর রাশিয়াতে ধর্মের উপর সবচেয়ে বেশী আঘাত চালানো হয়। লক্ষ লক্ষ চার্চ, মসজিদ ধ্বংস করে দেয়ে হয়, অনেকগুলী মদ খাওয়ার বারে পরিণত করা হয়। মধ্য এশিয়ার কোটি কোটি মুসলমানদের উপর চাপিয়ে দেয়া হয় নাস্তিকতা। ইসলামের ন্যূনতম বিধি বিধান পালনের উপর জারি হয় কঠোর নিষেধাজ্ঞা। লক্ষ লক্ষ মুসলমানকে ধরে নিয়ে পাঠানো হয় সাইবেরিয়াতে যেখানে নিষ্ঠুর আচরণের স্বীকার হয়ে অধিকাংশই মৃত্যু বরণ করে।
৫. পূর্ব ইউরোপের বিভিন্ন দেশে দেশে কম্যুনিস্ট আন্দোলন সফল করার অগ্রনায়ক ছিল ইহুদী সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী ও ব্যাংকাররা।
৬. সারা পৃথিবীতে সমাজতান্ত্রিক শাসনের যাঁতাকলে পিষ্ট হয়ে মৃত্যুবরণ করে প্রায় ২০ কোটির মত আদম সন্তান। শুধু স্তালিনের আমলেই মারা পড়ে ৫ কোটি, চীনে মাও সেতুং-এর আমলে হত্যা করা ৭.৫ কোটির মত। কম্বোডিয়ার খেমাররুজ কম্যুনিস্টদের হাতে মারা পড়ে ২০ লক্ষেরও বেশী কম্বোডিয়ান। এছাড়া আরও বহু দেশে চালানো হয় শত সহস্র হত্যাকাণ্ড।
৭. ধর্মের বিরুদ্ধে সমাজতন্ত্রের ক্রুসেড ঘোষণার একটি কারন হল এই আন্দোলন ছিল ইহুদীদের সারা বিশ্বব্যাপী আধিপত্য বিস্তারের একটি নিকৃষ্ট হাতিয়ার। ইহুদীদের বা জায়োনিস্টদের এই স্বপ্নের চূড়ান্ত বাস্তবায়নে সবচেয়ে বড় বাধা হল ধর্ম। মানুষকে যদি ধর্মীয় নীতিনৈতিকতা থেকে দূরে সরানো যায় তবেই ইহুদীদের এই স্বপ্নের বাস্তবায়ন অনেক সহজ হয়ে যায়।
৮. ইহুদীদের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট হল তারা কখনই কারো পক্ষে চূড়ান্ত অবস্থান নেয়না। বরং সব পক্ষের সাথেই তাদের সুসম্পর্ক। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে পৃথিবী যে দুটি শিবিরে ভাগ হয়ে পড়ে (সমাজতান্ত্রিক বিশ্ব ও পুঁজিবাদী বিশ্ব) তার দুটিতেই নিয়ন্ত্রকের ভুমিকায় আসীন হয় ইহুদীরা।
উদাহরণস্বরূপ আমেরিকাতে বর্তমানের যে দুটি প্রভাবশালী পার্টি আছে (ডেমোক্র্যাটিক ও রিপাবলিকান) তার দুটিতেই সমানতালে ইহুদীদের উপস্থিতি। ইহুদীরা কেন্দ্রিয়ভাবে খুবই সুসংঘটিত। তারা ঠিক করে রাখে কে কার পক্ষে থাকবে। তাই যেই অ্যামেরিকার প্রেসিডেন্ট হোকনা কেন ইহুদীদের প্রতি তার শর্তহীন আনুগত্য থাকতেই হবে। তাদের বেশ্যা না হতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী কোন অবস্থানে যাওয়া প্রায় অসম্ভব!!
১৮৩০ সালে ফ্রান্স দখল করল আলজেরিয়া (আলজাযায়ের)। তারা ১৮৫২ সালে যখন দখল করতে করতে আলজেরিয়ার আগওয়াত শহরে প্রবেশ করেছিল তারা এর অধিবাসীদের তিন ভাগের একভাগকে একরাতে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে হত্যা করেছিল। তারা ১৯১৭ সালে মুসলমানদের চারশ' বড় আলেমকে এক জায়গায় জড়ো করে কসাইয়ের ছুড়ি দিয়ে গলা কেটেছিল সবার। ১৯৬০ থেকে ১৯৬৬ এর ভেতরে তারা ১৭টা বিধ্বংসী বোমার নির্মম নির্মম পরীক্ষা চালিয়েছিল এই আলজেরিয়ার ওপর যেগুলোর ভিডিও এখনো সংরক্ষিত আছে। এই ১৭ বোমার আঘাতে লক্ষ লক্ষ মুসলমান বড় নির্মমভাবে শহীদ হয়েছিল। এই নিকৃষ্ট ফ্রান্স যখন ১৯৬২ সনে আলজেরিয়া থেকে বিদায় নিয়েছিল, তারা সারা আলজেরিয়ার জায়গায় জায়গায় মাটির নিচে লক্ষ লক্ষ মাইন পুতে রেখে এসেছিল। পরবর্তীতে যেগুলোর বিস্ফোরণে প্রাণ হারিয়েছিল সীমাহীন সংখ্যক নীরিহ মানুষ।
ফ্রান্স আলজেরিয়াকে দখল করে রেখেছিল ১৩২ বছর। এই দীর্ঘ সময়ে তারা কয়েক মিলিয়ন মুসলমান নির্মমভাবে শহীদ করেছে। ফ্রান্স ঐতিহাসিক জাক জুর্কী এর সংখ্যা বলেছেন ১০ মিলিয়ন।
এই ফ্রান্স তিউনিসিয়াকেও দখল করে রেখেছিল ৭৫ বছর, মৌরতানিয়া ৬০ বছর এবং মরক্কো ৪৪ বছর। হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল নির্মমভাবে। মুসলমান নারীদের পাশবিক ধর্ষণ তো ছিল তাদের স্বাভাবিক ব্যাপার!
এই ফ্রান্স যখন মিশর দখল করতে মিশরে ঢুকেছিল, তারা ঘোড়া নিয়ে মসজিদগুলোতে ঢুকেছিল, নির্বিচারে গুলি করেছিল, হাজার নারী তুলে নিয়ে গিয়েছিল। মসজিদে বসে শরাব পান করতো, মসজিদের ভেতর মুসলিম নারীদের গণধর্ষণ করতো। মসজিদগুলোকে তারা আস্তাবল বানিয়েছিল।
এতো কিছু করেও ফ্রান্স তখন বলত, ইসলাম সন্ত্রাসবাদের ধর্ম, মুসলমানরা সন্ত্রাসী, তাদের নবী সন্ত্রাসির গডফাদার! তারা মিডিয়ায় এ কথা প্রচার করতো জোরেসোরে।
মাশাআল্লাহ অনেক চমতকার হয়েছে
উত্তরমুছুন