সাত চক্র থেকে সুফীবাদের ৭ লতিফা


লতিফার পরিচয়

https://youtu.be/QehVbd_S7BY?si=ACwY8ine56FShoLi

দারুন্নাজাত মাদরাসার ওসতাদের পোষ্ট





https://youtu.be/rALwjJVc5eY ###################################

বাউল ও হিন্দু তান্ত্রিক সাধকদের পোষ্ট      https://voboghurekotha.com/meditation-6/












দেহ তত্ত্ব এ ৬ লতিফার জিকির বনাম ৬ চক্রের সাধন _____ আজ আমি “দেহ তত্ব” এর ৬ লতিফা বা ১০ লতিফা বা ১৮ লতিফা নিয়ে কিছু লিখছি, কারন ইহাতে ব্যাপার টা একটু খুলাসা হবে। খুব সাধ্যারন ভাবেই আলোচনা করব, সকল ধর্মের ই “দেহ তত্ত্ব” আছে। ইসলামে “দেহ তত্ত্ব” টা হচ্ছে একটা “নকশা” বা “মডেল” জাহার সাহাজ্য এই “কস্মস” বা ভ্রমান্ড এর সৃষ্টি এবং স্রষ্টা কে চিনার বা জানার চেষ্টা করা হয়েছে। তাই মুলত বলা জাত এই ভ্রমান্ড ২ বাহগে ভাগ, স্রষ্টা ও সৃষ্টি, স্রষ্টা হচ্ছেন একক অজুদ আর সৃষ্টি বহু অজুদ। আবার এ ভাবে বলা যায় স্রষ্টা সুক্ষ্য (লাতিফ) অজুদ, অপরদিকে সৃশটি অজুদে, স্থুল(কাশিফ) তন ও সুক্ষ্য(লাতিফ) তন উভই বিদ্যমান। বস্ত্যত বলতে গেলে বলতে হয় এই ভ্রমান্ডে জা কিছু আছে সকল কিছুরি নকশা বা মডেল এই দেহে আছে। ইহা একটা মডুলার অয়ে অফ টিচিং, অফ ক্রিয়েটর। যাক আসল কথায় আসি , স্থুল(কাশিফ) তন ও সুক্ষ্য(লাতিফ) তন এর সুংখ্যা নিয়ে বিভিন্ন তরিকতে বিভিন্ন ভাবে ব্যাখ্যা করে থাকেন। যেমন কোন তরিকতে ১৮ টা তন কেই লয়াতিফা বলতেছেন, যেঁমন (১) কাল্ব (২) রূহ (৩) সির (৪) খফী (৫) আখফা (৬) নফস (৭) আব (৮) আতস (৯) খাক (১০) বাদ (১১) সিদ্দাত (১২) হুরুদাত (১৩) বুরুদাত (১৪) নাফিয়াত (১৫) ফিসকাত (১৬) আব্বাদ (১৭) রূহিয়াত (১৮) কাল্বিয়াত। কোন তরিকতে ১ থেকে ৬ পর্যন্ত তন কে লাতিফা, যেঁমন (১) কাল্ব (২) রূহ (৩) সির (৪) খফী (৫) আখফা (৬) নফস। তার পরের ৪ টি অর্থাৎ ৭ থেকে ১০ পর্যন্ত লতিফা নয় উহা স্থুল তন বা কেবল তন বলতেছেন। জেমন (৭) আব (৮) আতস (৯) খাক (১০) বাদ এবং ১১ থেকে ১৮ পর্যন্ত অগুলি থেউরি, যেমন (১১) সিদ্দাত (১২) হুরুদাত (১৩) বুরুদাত (১৪) নাফিয়াত (১৫) ফিসকাত (১৬) আব্বাদ (১৭) রূহিয়াত (১৮) কাল্বিয়াত। যাক বিভিন্ন তরিকতে বিভিন্ন রকম বিভিন্ন ভাবে ক্লাসিফিকেশন করতেই পারেন, মুল ব্যাপারটা শিখাতে পারলেই হল, তাতে তেমন কোন আসে যায় না। কিন্তু অথভুত ব্যাপারটা হচ্ছে, অনেক তরিকতেই এই লতিয়াফা গুলির জিকির করা হয়, উচ্চ স্বরে, ঐ লতিফা গুলির মুকাম ওঁ রঙ কে ধ্যানের মাধ্যমে। কিন্তু আসল ব্যাপার হচ্ছে স্থুল তন এর মুকাম থাকতে পারে কিন্তু লাতিফার বা সুক্ষ্য তনের কোন সুনিরধারিত স্থায়ী মুকাম হয় না, যেমন আল্লাহ সুক্ষ্য তিনি সকল স্থানে বিরাজিত, সকল জায়গায় মুহিত প্রথিস্থিত, তার কোন নির্দিষ্ট মুকাম নাই – ঠিক তেমনই ভাবে “রুহ” (আল্লাহর নিরদেশ) ইহার কোন সুনিরধারিত স্থায়ী মুকাম নাই। আল্লাহর নুর, নুরে মুহাম্মাদি, ইহাদের কোন সুনিরধারিত স্থায়ী মুকাম নাই, সকল স্থানে বিদ্যমান। কাজেই ৬ বা আরও অধিক লাতিফা থাকুক না কেন, লতিফার কোন সুনিরধারিত স্থায়ী মুকাম নাই। আর একটা কথা বলতে হয় তাহল অজুদের জিকির হয়, তনের জিকির হয় না। যেমন আল্লাহ একেক সত্ত্বা বা অজুদ, আল্লাহর জিকির হয়। আবার দেখুন মানুষ ও একটা অজুদ, মানুসের জিকির হয়, যেমন মানুষ ভাল কাজ করলে, অন্য মানুস তাকে স্মরণ করে বা তার জিকির করে, তার নামের সুনাম করে, তার কাজের সুনাম করে মানে তাকে স্মরণ করে বা জিকির করে -- তাই অনেক তরিকতে ৬ লতিফার জিকার ও মকাম কে কোরান বিরোধী বলে মনে করা হয়, কারন সুক্ষ্য তনের বা লতিফার কোন মুকাম হয় না এবং জিকির ও হয় না এবং উচ্চসরে জিকির করা ত কোরান বিরোধী। আর একটা কথা বলতে হয় যে, আল্লাহ কে বাদ দিয়ে এই ৬ লতিফার জিকির করা হয় কেন, প্রথমে কলব জারি করার জন্য, তারপর ধিরে ধিরে অন্যন্য লতিফা কে জারি করার জন্য। --- অথচ কোন লতিফা জারি করার কোন নির্দেশ কোরানে নাই, জিকির কেবল আল্লাহর করতে হবে, আর কলবের ব্যাপারে আল্লাহ বলছেন, মমিনের কলবে আল্লাহর আরশ – কাজেই মোমেন হোলেই তাঁর কলবে আল্লাহর স্থান হয়ে যাবে, তাই মোমেন কিভাবে হওয়া যায়, মুত্তাকি কি ভাবে হওয়া যায় এবং মহসেন কি ভাবে হওয়া যায়, টা আল্লাহ কোরানে বলেদিয়েছেন। তাই ৬ লতিফার জিকির ওঁ কলব জারি কলতে কোরানে কিছু নাই, ইহা তাহলে কথা থেকে আসল ? এই জন্য ম্নে করা হয় যে এই ৬ লিফা হয়ত আদি ধ্যরমের “দেহ তত্ত্ব” অর্থাৎ ৬ চক্র মতবাদ থেকে ইস্লামে ডুকে পড়েছে। ইহা মুল্যাওন করতে গেলে আদি ধ্যরমের “দেহ তত্ত্ব” অর্থাৎ ৬ চক্র মতবাদ টা একটু ধারনা নেয়া যাক। আদি ধর্মের দেহাভ্যন্তরে ৬ চক্র ঃ -- ১ গুহ্যমূলে মূলাধারচক্র , ২। লিঙ্গমূলে স্বাধীষ্ঠানচক্র ,৩। নাভিমূলে মনিপুর চক্র ,.৪। হ্রদয়ে অনাহত চক্র , ৫।কন্ঠে বিশুদ্ধচক্র , এবং ৬। ভ্রু-যুগলের মধ্যে স্থিত আজ্ঞা চক্র নামে ছয়টি চক্রের মধ্যে --- মনিপুর চক্রে ঃ রূদ্রগ্রন্থি ,-- অনাহত চক্রে ঃ বিষ্ণুগ্রন্থি এবং -- আজ্ঞা চক্রে ঃ ব্রহ্মগ্রন্থি । -- মুলাধার চক্রে ক্ষিতি বা পৃথ্বি বা গন্ধতত্বের অবস্থান ।-- স্বাধীষ্ঠান চক্রে অপ বা জল বা রসতত্বের অবস্থান । -- মনিপুর চক্রে তেজ বা অগ্নি বা রূপতত্বে অবস্থান । --- অনাহত চক্রে ঃ মরূৎ বা বায়ু বা শ্পশ তত্বের অবস্থান । -- বিশুদ্ধ চক্রে বা আকাশ বা শব্দ তত্বের অবস্থান নিরূপিত হয় । কুলকুন্ডলিনী শক্তিকে জাগ্রত করাই হচ্ছে সাধকের মূল সাধনা । এই কুলকুন্ডলিনী শক্তিকে জাগ্রত করা ভিন্ন কোন সাধনায়-ই সিদ্ধি লাভ সম্ভব নয় । এই কুলকুন্ডলিনী শক্তির সহায়তায় সাধক ঊর্দ্ধরেতা শক্তি সম্পন্ন হয়। ঊর্দ্ধরেতা শক্তি অর্জিত হলে সাধকের দেহের আত্মজ্যোতি বা দিব্যজ্যোতি প্রথমে অভ্যন্তরে , পরে বাহিরে প্রকাশিত হয় । এই দিব্যজ্যোতি প্রকাশিত হলে সাধকের মনের সমস্ত কপাট খুলে যায় । সাধক দিব্যদৃষ্টি সম্পন্ন হয় . --------------------------------------- মানবদেহের সাত চক্র রত্না অধিকারী মানবদেহের সাত চক্র খাদ্যচক্র, ঋতুচক্র, বিষ্ণুচক্র এরকম অনেক চক্রের কথা আমাদের কানে আসে। কিন্তু দেহচক্রের কথা শুনলেই আমরা একটু চিন্তিত হয়ে যাই। মনের মধ্যে বিভিন্ন প্রশ্ন উকিঁঝুকি দিতে থাকে। আমাদের দেহে আবার চক্র আসবে কোথা থেকে? এ চক্রগুলো কোথায় থাকে, এ চক্রগুলোর কাজ কী ইত্যাদি ইত্যাদি। অনেকেই জানি না, আমাদের দেহে একটি দুটি নয়, সাত সাতটি চক্র আছে। আমরা বেশির ভাগ সময় অনেক গোপন সত্য জানা থেকে পিছিয়ে থাকি। আমাদের দেহের নিম্নাঙ্গে, তলপেটে, নাভিতে, হৃদয়ে, কণ্ঠে, দু চোখের মাঝে ও মাথার ওপরে আছে সাতটি চক্রের অবস্থান। চক্রগুলো হলো, মূলাধার চক্র, স্বাধিষ্ঠান চক্র, নাভিচক্র, হৃদচক্র, বিশুদ্ধ চক্র, আজ্ঞা চক্র ও সহস্রার চক্র। দেহ একটা রঙের বাক্সের মতো। দিব্যশক্তি শিশুর মতো এ দেহে রঙতুলি নিয়ে নানা ভঙ্গিমায় খেলা করতে থাকে। খেলার জন্য তার পছন্দের জায়গা ‘চক্র’। এক-একটি চক্র তার কাছে এক-একটি প্লে-গ্রাউন্ড। খামখেয়ালিভাবে সে চক্রে চক্রে নেচে বেড়ায়। তার নৃত্যের তালে তালে আমাদের জীবন হয়ে উঠে ছন্দোময়, প্রেমময় ও আলোময়। তাই ইংরেজি ‘হিউম্যান বিইং’ শব্দটি মানুষের জন্য সঠিকভাবে প্রযোজ্য। Human Being=`Hue+ Man+ Being’ where Hue means Color, Man means Manifestation and Being means Light. অর্থাৎ হিউম্যান বিইং অর্থ ‘রঙরূপ আলো’। প্রতিটি চক্রের সাথে দেহের প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ জড়িত। যখন যে চক্রে দিব্যশক্তি খেলা করে তখন সে চক্রের ওপর ভাল-মন্দ দুরকমের প্রভাব পড়ে। যেমন, বিশুদ্ধ চক্রে খেলা করলে কথা বলার শক্তি ও গানের সুরধারা আসে। আবার সর্দি, কাশি, গলা ব্যথা ও মন খারাপ হয়ে থাকে। এভাবে অন্যান্য চক্রের ওপরও প্রভাব ফেলে থাকে। ভয় পাওয়ার কিছু নেই। কারণ দিব্যশক্তির এই খেলায় এক পর্যায়ে সব মন্দ হয়ে ওঠে ভালো। এমনকি রোগ সারানোসহ বিভিন্ন মিরাকলও ঘটে। আসুন, এবার জানা যাক সেই অজানা ও কাঙ্থিত চক্র বিষয়ে : মূলাধার চক্র (Root/Ovaries/Taste)seven circle of life মূলাধার চক্র দেহের মেরুদন্ডের শেষ প্রান্তে বা নিম্নাংশে অবস্থিত। এটিকে কুণ্ডলিনী বলে। এ চক্রের চারটি দল। এর রঙ লাল। এটি আমাদের চেতনা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এ চক্রটি চেতন থেকে অবচেতন পর্যন্ত বিস্তৃত। জন্ম, মৃত্যু, জরা, ব্যাধি- এ চারটির নিয়ামক এ চক্র। কামশক্তির আধার এটি। এটিতে আছে অস্থিধাতুর শক্তি। এ চক্রে দিব্যশক্তি খেলা করলে কামনা বাড়ে। জন্ম হয়। মৃত্যু হয়। রোগ হয়। স্বাধিষ্ঠান চক্র (Abdomen/Pancreas glands) স্বাধিষ্ঠান চক্র দেহের তলপেট বা অগ্নাশয় নিয়ে গঠিত। এ চক্রের ছয়টি দল। এর রঙ গাঢ় গোলাপি। এটি আমাদের লোভ, কামনা, বাসনা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এটিতে আছে মেদ ধাতুর শক্তি। এ চক্রে দিব্যশক্তির নৃত্যে কামনা বাড়ে। বাসনা বাড়ে। লোভ বাড়ে। বমি হয়। ডায়ারিয়া হয়। ভয় কাজ করে। মণিপুর বা নাভিচক্র (Solar plexus/Adrenal glands) মণিপুর চক্র দেহের নাভি বা বৃক্কাশয় বা পাকস্থলির নিচের শিরাজাল নিয়ে গঠিত। এ চক্রের দশটি দল। এটির রঙ বেগুনি। এটি আমাদের উচ্চ চেতনা, জীবনীশক্তি, আবেগ, বাসনা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এটিতে আছে মাংসধাতুর শক্তি। তেজশক্তির আধার এটি। এ চক্রে দিব্যশক্তি মণিপুরি নৃত্য করে। দিব্যশক্তির উন্মাদ নাচের তালে দেহের কর্মক্ষমতা বেড়ে যায়। পেটের পীড়া হয়। অনাহত বা হৃদচক্র (Heart/Thymus gland) হৃদচক্র আমাদের বুকের মাঝখানে অবস্থিত। এ চক্রের বারটি দল। এর রঙ সোনালি-গোলাপি। এটি আমাদের আবেগ, রাগ-অনুরাগ, প্রেম, বিরহ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এটির অনেক গভীরে আত্মা থাকে। এটিতে আছে রক্ত ধাতুর শক্তি। এ চক্রে দিব্যশক্তির খেলায় রক্ত সঞ্চালন বাড়ে। প্রেম-ভালবাসা হয়। বিরহ আসে। বুক-পিঠ ব্যথা করে। হৃদরোগ হয়। বিশুদ্ধ চক্র (Throat/Thyroid gland) বিশুদ্ধ চক্র আমাদের কণ্ঠে অবস্থিত। এ চক্রের ষোলটি দল। এর রঙ ধূসর। এটি আমাদের ভাবপূর্ণ মন ও বাহির মনকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এ চক্র মানসিক শক্তি ও মনের সব ভাব প্রকাশ করে থাকে। এটিতে আছে স্নিগ্ধশক্তি। এ চক্রে শিশু খেলা করলে কথা বলার শক্তি আসে। গানের সুর আসে। সর্দি, কাশি, গলা-ঘাড় ব্যথা ও মন খারাপ হয়। আজ্ঞা চক্র (Third Eye/Pineal gland) আজ্ঞা চক্র আমাদের দু ভুরুর মাঝখানে অবস্থিত। এ চক্রের দুটি দল। এর রঙ সাদা। এটি আমাদের গতিময় মন, ইচ্ছা, দিব্যদৃষ্টি, মানসিক গঠন ও মনের সব চিন্তা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এটিতে আছে মজ্জা ধাতুর শক্তি। এ চক্রে দিব্যশক্তির খেলায় মন কাজ করে। চিন্তাশক্তি আসে। ভবিষ্যদ্বাণী করার ক্ষমতা আসে। কবিতা, উপন্যাস লেখাসহ সব সৃষ্টিশীল কাজ করার ক্ষমতা আসে। মাথা ঘোরায়। কখনও কখনও মাথা চিন্তাশূন্য হয়ে পড়ে। সহস্রার চক্র (Crown/Pituitary gland) সহস্রার চক্র আমাদের মাথার ঠিক ওপরে অবস্থিত। এ চক্রের সহস্রটি দল। এটিতে নির্দিষ্ট কোনো রঙ নেই। এটি আমাদের উচ্চ চেতনা বা অধিচেতনা, অর্ন্তদৃষ্টি, বোধিসত্ব চেতনা, দিব্য চেতনা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এটির তিনটি অংশ আছে : সচ্চিদানন্দ (সৎ, চিৎ, আনন্দ), নিচ থেকে উপরে আনন্দ অংশ, এর উপরে চিৎ (দর্পণ) অংশ এবং এরও উপরে সৎ (মহাশূন্যতারুপী অন্ধকার) অংশ। এ চক্রে দিব্যশক্তির খেলায় দিব্যজ্ঞান আসে। মানুষ জাগতিক ও মহাজাগতিক বিষয় সম্পর্কে জানতে পারে। সৃষ্টিকর্তা ও সৃষ্টিরহস্য সম্পর্কে জানতে পারে। মাথার তালু জ্বলে যায়। এই চক্রগুলো ছাড়াও পায়ের নিচে একটি চক্র আছে যেটিকে আমরা ‘পদচক্র’ বলতে পারি। এই চক্র অবচেতনার সাথে জড়িত। এই চক্রে দিব্যশক্তি খেলা করলে দেহের কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকে না। হতাশা আসে। জীবনটাকে নিরস ও অর্থহীন মনে হয়। জড়তা আসে। জীবন অসামঞ্জস্যপূর্ণ হয়ে ওঠে। আমাদের দেহের চক্রগুলো একই সাথে গোলাকার ও লম্বাকার। সব চক্রের কেন্দ্র হৃদয় বা অনাহত বা হৃদচক্র। চক্রগুলো সবসময় দেহের মধ্যে সক্রিয় থাকে। প্রতিটি চক্র অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। একটিতে কাজ হলে অন্যটির উপরও প্রভাব পড়ে। প্রতিটি চক্র দেহের সক্রিয়তা ও নিষ্ক্রিয়তার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রতিটি মানুষের ইচ্ছানুযায়ী দিব্যশক্তি কাজ করে থাকে, অন্যদিকে উল্টাটাও সত্য। বিভিন্ন যোগী, ঋষি, সাধক-সাধিকারা এই চক্রের অনুশীলন করে থাকেন। সাধারণ মানুষের পক্ষে এটি করা কঠিন। কেউ যদি নিজে নিজে এটি করতে চান, করতে পারেন কিন্তু এতে ঝুঁকি থেকে যায়। এজন্য একজন গুরু বা অভিজ্ঞ ব্যক্তির সান্নিধ্যে আসা প্রয়োজন। বাংলাদেশ সময় ১৪১৩, ফেব্রুয়ারি ২১, ২০১১ ############################# Astral Travel - আত্মার ভ্রমন - কাফেরদের দারা এমন তাসাউফ/রুহানী সায়ের কিভাবে সমভব? (Astral Travel লিখে ইউটিউব/গুগলে সার্চ দিলে অসংখ্য ডকুমেন্টস পাওয়া যায়) ########################### https://youtu.be/lZf3RxrqXCI?si=ZuJw29u9IIRJ-Ep7 ########################### https://youtu.be/hxeywcLbq7g?si=kgVg10HTzIqBBG7U ########################### https://youtu.be/XYtXjZLEojk?si=l6P_8dAADB5fZqXt ################################ তাসাউফ/তরীকতের নামে শেরেক বেদাত চর্চা https://najibullahbd.blogspot.com/2021/06/blog-post.html?m=1

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

সাড়ে তিন হাত বডিতে ইসলাম !

শর্ষীনা, ফুরফুরা, জৌনপুরী, ফুলতলী, সোনাকান্দা সহ সকল বালাকোটি পীরগনের শেরেকী আকীদা

নির্ভেজাল ইসলামের স্বরুপ সন্ধানে